Bangladesh No Further a Mystery

ছবিতে ডোনাল্ড ট্রাম্পের বর্ণিল জীবনের কিছু বিশেষ মুহূর্ত

মূল নিবন্ধ: ডোনাল্ড ট্রাম্পের দ্বিতীয় রাষ্ট্রপতিত্ব

প্রেসিডেন্ট হিসাবে তার কার্যকাল শেষ হয়ে যাওয়ার পরই একটা গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা ঘটে যা যুক্তরাষ্ট্রে তোলপাড় শুরু করে। ক্ষমতায় থাকাকালীন সুপ্রিম কোর্টে তার মনোনীত যে তিনজন ডানপন্থী বিচারপতিকে মনোনীত করেছিলেন মি.

 মার্কিন প্রধান বিচারপতি জন রবার্টস কর্তৃক শপথ নিচ্ছেন ট্রাম্প, ২০ জানুয়ারি ২০১৭

ট্রাম্প দুই বছর অব্দি ফোর্ডহ্যাম বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়ন করেছিলেন। ট্রাম্প পেন্সিল্‌ভেনিয়া বিশ্ববিদ্যালয় অধীন হোয়ার্টন স্কুল অব বিজনেসেও অধ্যয়ন করেছেন। হোয়ার্টনে অধ্যয়নের সময় ট্রাম্প তার বাবার প্রতিষ্ঠান "এলিজাবেথ ট্রাম্প অ্যান্ড সান" কোম্পানীতে কাজ করতেন। ট্রাম্প ১৯৬৮ সালে হোয়ার্টন বিজনেস স্কুল থেকে অর্থনীতির উপর স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেন।[৩১][৩২]

"আমরা ব্যর্থ হবো না। এখন থেকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র মুক্ত, সার্বভৌম এবং স্বাধীন.

সভাপতি: ট্রাম্প আটলান্টিক সিটি অ্যাসোসিয়েটস্‌

ছবির ক্যাপশান, বিতর্ক অনুষ্ঠানের মঞ্চ থেকে নেমে যাচ্ছেন তৎকালীন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের প্রার্থী হিলারি ক্লিনটন এবং মঞ্চে দাঁড়িয়ে মি. ট্রাম্প।

ফক্স নিউজের এক বিতর্কানুষ্ঠানে যখন ট্রাম্পকে more info তার মুসলিম প্রবেশ বিরোধী প্রস্তাবনার সম্ভাব্যতা নিয়ে প্রশ্ন তোলা হয় (আনুমানিক ১,০০,০০০ মুসলিম অভিবাসী প্রতি বছর প্রবেশানুমতি দেওয়া হয়),[৭২] ট্রাম্প তখন উল্লেখ করেন, বেলজিয়াম এবং ফ্রান্সের অবনতির জন্য তাদের মুসলিম অভিবাসন দায়ী। ট্রাম্প আরো বলেছেন যে, ব্রাসেলসে বাস করা "নরকে" বাস করার সমতুল্য হয়ে দাঁড়িয়েছে তাদের এই ভয়ানক অবস্থার জন্য মুসলিম অভিবাসন অন্যতম কারণ।[৭৩][৭৪]

বাইবেল! কোন কিছুই বাইবেলের সমতুল্য নই"।[৩৪৬]

মুসলিম অভিবাসনের উপর ট্রাম্পের বিতর্কিত বক্তব্যকে কেন্দ্র করে যুক্তরাজ্যের পার্লামেন্টের ই-পেটিশ্যান ওয়েবসাইটে "ব্লক ডোনাল্ড জে ট্রাম্প ফ্রম ইউকে এন্ট্রি" নামের একটি পেটিশ্যান খোলা হয়।[৭৫] ডিসেম্বর ১১ সকাল ৫ টার মধ্যেই স্বাক্ষর সংখ্যার সর্বোমোট সংখ্যা দাঁড়ায় ৫,০০,০০০ এর চেয়েও বেশি।[৭৬]

তার মধ্যে রয়েছে, আমেরিকার website দক্ষিণ সীমান্তে, যুক্তরাষ্ট্র-মেক্সিকো সীমান্তে তিনি জাতীয় জরুরি অবস্থা জারি করবেন।

আরবদের হটিয়ে যেভাবে ইসরায়েল রাষ্ট্রের জন্ম হয়েছিল

রিয়েল এস্টেট টাইকুন থেকে হোয়াইট হাউস, যে পথ পাড়ি দিয়েছিলেন ট্রাম্প

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *